ওয়েস্ট হামকে হারাতে পারলে আগামীকাল ঘরের মাঠ ইতিহাদে শিরোপা উৎসব করবে ম্যানচেস্টার সিটি। প্রথম দল হিসেবে টানা চারবার জিতবে ইংলিশ ফুটবলের শীর্ষ শিরোপা। এমন ইতিহাসের অংশ হওয়ার আগে সুখবর পেলেন ফিল ফোডেন। প্রিমিয়ার লিগের এ মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ইতিহাদের ইংলিশ মিডফিল্ডার।
পেশাদার ফুটবলের বাইরে যে এনগোলো কান্তে আছেন তা নয়। সৌদি ক্লাব আল ইত্তিহাদে খেলছেন তিনি। তবে ফ্রান্সের জার্সিতে সবশেষ তিনি খেলেছেন ২০২২ সালের জুনে। ২০২৪ ইউরো দিয়ে দুই বছর পর আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরছেন কান্তে।
সান্তোসে ছিলেন ‘ফুটবলের রাজা’ পেলের সতীর্থ। ‘ফুটবল ঈশ্বর’ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে মাত্র ১৬ বছর বয়সে তুলে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার জার্সি। বেশ জোর গলায় প্রশংসা করতেন মারিও বেনেদেত্তি, গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস, হোর্হে লুইস বোর্হেস, মারিও সাবাতো ও হোয়ান ম্যানুয়েল সেরেটের মতো লাতিন সাহিত্যিক, সংগীতশিল্পী
কেপভার্দের পর এবার আফ্রিকার আরেক দেশে পেলের নামে স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়েছে। গিনি বিসাউয়ের একটি স্টেডিয়ামের নাম রাখা হয়েছে ‘কিং পেলে’ স্টেডিয়াম
ফুটবলে এমন দিন আসবে, বছর দুয়েক আগেও হয়তো অনেকে কল্পনা করেননি। কতই তো আনন্দ-উচ্ছলে ভরে ছিল ফুটবলের সবুজ অঙ্গন। স্বভাবসুলভ চরিত্রে দিব্যি নেচেগেয়ে বেড়াচ্ছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। হাস্যোজ্জ্বল মুখে পেলে যাচ্ছেন বিভিন্ন
মৃত্যুতে ৬৬ বছরের বন্ধন ছিন্ন হলো তাঁদের। আর কখনো জোয়াও আরউহোর কাছে চুল কাটাতে আসবেন না পেলে। পেলেকে হারিয়ে শোকাহত জোয়াও। সান্তোসের এই নরসুন্দর ছিলেন ফুটবল-সম্রাটের কাছের বন্ধু। সান্তোসে যিনি
মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সমাধিস্থ। সান্তোসের এই সমাধিস্থেই চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে পেলেকে। ফুটবল রাজাকে শেষ বিদায় জানাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ব্রাজিল
‘মানুষ বাঁচে তাঁর কর্মের মধ্যে’-সদ্য প্রয়াত পেলের ব্যাপারটা যেন এমনই। পেলেকে এখনো অনেকে নানাভাবে স্মরণ করছেন, শ্রদ্ধাঞ্জলি দিচ্ছেন। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি ফুটবলারকে নিয়ে অনেকে বিভিন্ন রকম স্মৃতিচারণ করছেন। কিংবদন্তির সতীর্থদের মতে, তিনি
ক্রীড়া ডেস্কপেলের মৃত্যুতে শোকাহত পুরো ক্রীড়াঙ্গন, যা গতকাল দেখা গেল হোসে জোরিল্লা স্টেডিয়ামে রিয়াল ভায়াদোলিদ-রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচে। ম্যাচ শুরুর আগে খেলোয়াড় থেকে শুরু করে দর্শক সবাই পেলেকে স্মরণ করেন। এই ম্যাচে ভায়াদোলিদকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে ওঠে লস-ব্লাংকোসরা।
ফুটবল-পৃথিবী এখন ডুবে আছে পিনপতন নীরবতায়। ফুটবল সম্রাটকে হারিয়ে শোকাহত ফুটবলপ্রেমীরা। ফুটবল মাঠে তুলির আঁচড় দেওয়া এদসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো—পেলে শুধুই একটি নাম নয়, ফুটবলের বড় শুভেচ্ছাদূত।
ভীষণ কষ্টের একটা খবর, পেলে চলে গেলেন। দুই বছর আগে ম্যারাডোনার মৃত্যুর খবর আমাকে ভীষণ কষ্ট দিয়েছিল। শঙ্কায় ছিলাম পেলেকে নিয়েও। তাঁর শরীরটা অনেক দিন থেকেই ভালো যাচ্ছিল না। গত পরশু রাতে বাসায় গিয়ে যখন পেলের মৃত্যুর খবর পেলাম, ভীষণ কষ্ট পেয়েছি।
‘নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেত হয়’—পরক্ষণে ফের কবি জীবনানন্দ দাশের সন্দিহান চোখে জানতে চাওয়া, ‘হয় নাকি?’ এ প্রশ্ন যে অমূলক নয়, সেটিই যেন বুঝিয়ে দিলেন পেলে। কিছু মৃত্যু শুধু দৈহিক। কিন্তু যে মানুষ আমৃত্যু বিনোদিত করে এসেছেন, কোটি মানুষকে জুগিয়েছেন বেঁচে থাকার রসদ, তিনি যে অমর!
মানুষ মরে গেলেও পৃথিবীর কোনো কিছুই সে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারে না। অর্থকড়ি, বাড়িগাড়ি সবই থেকে যায় এই দুনিয়াতে। গতকাল ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে মৃত্যুবরণ করলেও রেখে গেছেন কোটি টাকার বেশি
ফুটবল রাজা পেলের শেষ ম্যাচ ছিল বিস্ময়ের মতো। সেই ম্যাচে দুই দলের জার্সি গায়ে খেলেছেন তিনি। পেলে যে কী কারণে সেরা, শেষ ম্যাচে প্রমাণ দেন আরও একবার। নিজের দীর্ঘদিনের ক্লাব সান্তোস এবং পরবর্তী ক্লাব নিউ ইয়র্ক কসমসের মধ্যে
রাজা হারালো বিশ্ব ফুটবল। সবাইকে শোক সাগরে ভাসিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ৮২ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ব্রাজিলের ফুটবল কিংবদন্তি পেলে। তাঁর আগে ফুটবলে কেউ এত সৌন্দর্যের তুলির আঁচড় দিতে পারেননি। ফুটবলের আজকের বৈশ্বিক
এই ২৫ নভেম্বর ডিয়েগো ম্যারাডোনা চলে যাওয়ার দুই বছর হলো। ২০২০ সালে ফুটবল রাজপুত্রকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেলের সেই পোস্ট এখনো তরতাজা, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’ ব্রাজিলিয়ান
নানা ঘটন-অঘটনের বছর ছিল ২০২২। আর মাত্র এক দিন বাদেই অস্তমিত হবে এ বছরের শেষ সূর্য। বিদায়ী বছর আর স্বাগত বছরের মাঝামাঝি দাঁড়িয়ে পেছন ফিরে তাকাচ্ছেন অনেকেই। দেখছেন, ফেলে আসা দিনগুলো কেমন ছিল। সবই যে মধুর স্মৃতি, তা তো নয়। আছে অনেক নোনাজলে মেশানো দুঃখের স্মৃতিও।